সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১২:২৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম ::
শিরোনাম ::
জাপান সাগরে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল উত্তর কোরিয়া গোপালগঞ্জে বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা আখেরি মোনাজাতের মধ্যদিয়ে ছারছীনা দরবার শরিফের ইছালে মহফিল সম্পন্ন দিল্লির বিমানবন্দরে বোমার গুজব ছড়ানোর অভিযোগে বাংলাদেশি নাগরিক গ্রেপ্তার নীলফামারীতে তিন রাউন্ড গুলিসহ একটি রিভলবার উদ্ধার করেছে পুলিশ আইজিপি ব্যাজ পেলেন ৪৮৮ পুলিশ সদস্য ক্বারী নূর মোহাম্মদ ফাউন্ডেশন এর উদ্যোগে ২য় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ফিলিস্তিনের বিপক্ষে অপতথ্য ছড়ানো প্রতিরোধে ডিজিটাল প্ল্যাটফমের্র প্রস্তাব, তথ্য প্রতিমন্ত্রীর পঞ্চগড়ে মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ রাখার দায়ে এক ফার্মেসী ও তিন হোটেলকে ১১ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা শরণখোলায় পাঁচ হরিণ শিকারী আটক করেছে বন বিভাগ
নোটিশ ::
Wellcome to our website...

করোনা নেগেটিভ-পজিটিভে’র ভুয়া সনদ বিক্রির অভিযোগে র‌্যাবের হাতে গ্রেপ্তার ৪

Reporter Name / ৬ Time View
Update : সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১২:২৯ অপরাহ্ন

বিভিন্ন ব্যক্তির কাছে ভুয়া ‘করোনা নেগেটিভ-পজিটিভ’ সনদ বিক্রির দায়ে চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। সোমবার সকালে উত্তর মুগদা এলাকা থেকে র‌্যাব-৩-এর একটি দল অভিযুক্ত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার করে।

গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন ফজল হক, মো. শরিফ হোসেন, মো. জামশেদ ও মো লিয়াকত আলী।

র‌্যাব-৩-এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফাইজুল ইসলাম বলেন, গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা দেড় শ-জনের জন্য সনদ তৈরি করেছিলেন। তাঁরা এক-একটি সনদ পাঁচ থেকে ছয় হাজার টাকায় বিক্রি করছিলেন।

চক্রটি মুগদা হাসপাতাল থেকে দেওয়া করোনা রোগীর পজিটিভ ও নেগেটিভ রিপোর্টের কপি সংগ্রহ করে তা স্ক্যান করে সেখানে নাম বসিয়ে বিক্রি করছে। মূলত, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও তৈরি পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা এই সনদ সংগ্রহ করছিলেন।

আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদ করে র‌্যাব জানতে পেরেছে, করোনায় আক্রান্ত হওয়া সত্ত্বেও চাকরি চলে যাবে, এই আশঙ্কা থেকে অনেকে নেগেটিভ রিপোর্ট সংগ্রহ করছেন। আবার অনেক ক্ষেত্রে রিপোর্ট পেতে দীর্ঘসূত্রতার কারণে অন্য পথে রিপোর্ট সংগ্রহ করেছেন কেউ কেউ। বিদেশে যাওয়ার জন্যও অনেকে এই চক্রটির কাছ থেকে নেগেটিভ রিপোর্ট সংগ্রহ করেছেন। কেউ কেউ পজিটিভ রিপোর্টও নিয়েছেন। এতে ছুটির সুযোগ পেয়েছেন কেউ কেউ, আবার কেউ কেউ ক্ষতিপূরণের আশায়ও নিয়েছেন।

তবে ঠিক কে কে এই রিপোর্ট সংগ্রহ করেছেন, সে সম্পর্কে র‌্যাব নিশ্চিত হতে পারেনি। র‌্যাব বলছে, বাংলাদেশে করোনা পজিটিভ বা নেগেটিভ কি না, সেই প্রতিবেদনে শুধু নাম ও বয়সের উল্লেখ থাকছে। সেখানে জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর বা পাসপোর্ট নম্বর থাকে না। ফলে ভুয়া সনদের ক্রেতা কারা, তা জানা যাচ্ছে না।

র‌্যাবের আশঙ্কা, যেসব চিকিৎসাপ্রতিষ্ঠানে করোনাভাইরাস পরীক্ষা হচ্ছে, সেসব প্রতিষ্ঠানের আশপাশে এ ধরনের চক্র সক্রিয় আছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

More News Of This Category
এক ক্লিকে বিভাগের খবর